ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ২৩৭টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন,
১৬ বছর পর আগামী ফেব্রুয়ারিতে আমরা একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন পেতে যাচ্ছি। এটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হবে। এই নির্বাচনে প্রায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী তালিকা তৈরি হচ্ছে। এটি দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জন্য একটি বড় সুযোগ। বিএনপি, দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল, তারা নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা তাদের প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করছে।
মির্জা ফখরুল বলেন,
১৬ বছর পর আগামী ফেব্রুয়ারিতে আমরা একটি গণতান্ত্রিক নির্বাচন পেতে যাচ্ছি। এটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হবে। এই নির্বাচনে প্রায় ২৩৭ আসনে প্রার্থী তালিকা তৈরি হচ্ছে। এটি দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জন্য একটি বড় সুযোগ। বিএনপি, দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল, তারা নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা তাদের প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করছে।এছাড়া, যেসব আসনে যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীরা প্রার্থী ঘোষণা করবে, সেগুলোর সমন্বয় বিএনপি করবে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি রাজনৈতিক ঐক্য এবং সহযোগিতার উদাহরণ হবে। বিএনপির এই উদ্যোগ দেশের রাজনৈতিক পরিবেশকে আরও গতিশীল করবে। এটি জনগণের মধ্যে নতুন আশা সৃষ্টি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এই নেতাদের উপস্থিতি প্রমাণ করে যে, বিএনপি নির্বাচনের জন্য কতটা প্রস্তুত।
এখন দেশের জনগণ আশা করছে, এই নির্বাচনের মাধ্যমে তারা তাদের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। তারা একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে চায়। বিএনপির এই উদ্যোগ এবং তাদের নেতাদের সক্রিয়তা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে।

No comments:
Post a Comment