Anwar Tv, Cyber 71 পর এবার "ইসলামি ব্যাংকের" অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যা'ক করছে ভা'রতী'য় হ্যা'কা'ররা!
YouTube Dominates AI Search Results, Rivals Barely Register
YouTube Dominates AI Search Results, Rivals Barely Register
YouTube has emerged as the undisputed video authority for AI platforms, cited over 200 times more than any competitor, according to new research from enterprise SEO platform BrightEdge.
YouTube: The Only Video Platform That Matters in AI Search
The study reveals that AI platforms such as Google AI Overviews, ChatGPT, and Perplexity overwhelmingly cite YouTube, making it the top video source across industries.
-
YouTube is cited 200x more than any other video platform.
-
Vimeo (0.1%), TikTok (0.1%), Dailymotion (0%), and Twitch (0%) barely registered.
-
YouTube is now considered an authority on par with Mayo Clinic and Investopedia for informational content.
By the Numbers
-
29.5% of Google AI Overviews cite YouTube, making it the #1 domain overall.
-
16.6% of Google AI Mode results feature YouTube, ranking higher than any rival.
-
Perplexity: 9.7% citation share, with steady growth.
-
ChatGPT: 0.2% share, but growing 100% week-over-week (from a small base).
-
Despite a 32.8% dip in AI Overview citations, YouTube continues to dominate the landscape.
What Type of Content Works Best?
The research shows YouTube is most frequently cited for:
-
Tutorials – finance, software, and medical “how-to” guides.
-
Product-related content – pricing, reviews, unboxings, and deal hunting.
Less commonly, YouTube is cited for career advice, abstract strategy discussions, or purely informational queries.
Why It Matters for Brands
The findings highlight a major shift: if your brand isn’t producing video content for YouTube, you risk invisibility in AI-driven search results. As AI platforms increasingly power discovery, video is no longer optional – it’s essential.
About the Study
The report analyzed YouTube citation patterns from May 2024 to September 2025 across Google AI Overviews, Google AI Mode, ChatGPT, and Perplexity using BrightEdge’s AI Catalyst platform. Data included citation rates, platform competition, query types, and week-over-week trends.
Trump-Google Legal Battle: YouTube Pays $24.5 Million; New U.S. Tariffs on Lumber Announced
Trump-Google Legal Battle: YouTube Pays $24.5 Million; New U.S. Tariffs on Lumber Announced
YouTube agrees to a $24.5M settlement in Trump lawsuit over account suspension, while President Trump imposes new tariffs on lumber and wood imports to protect U.S. industry. Full details here.
![]() |
| Donald Trump 45th and 47th U.S. Presiden |
YouTube Settles Trump Lawsuit for $24.5 Million
Alphabet-owned YouTube has agreed to pay $24.5 million to settle a lawsuit brought by U.S. President Donald Trump over the suspension of his account following the January 6, 2021 Capitol riots.
According to court filings, the settlement includes:
-
$22 million directed to the Trust for the National Mall, at Trump’s request, to support construction of a new White House ballroom.
-
$2.5 million distributed among other plaintiffs, including the American Conservative Union and author Naomi Wolf.
Importantly, YouTube did not admit any wrongdoing in the agreement and will not be required to change its moderation or content policies. This marks the third major settlement between Trump and social media platforms, following earlier payouts from Meta and X (formerly Twitter).
Analysts say the deal boosts Trump’s ongoing campaign to portray Big Tech as politically biased while also securing a financial and symbolic victory in his legal battles.
Trump Signs Tariffs on Lumber and Wood Products
In another major policy move, President Trump signed a proclamation on September 29, 2025, imposing new tariffs on imported timber, lumber, and derivative wood products.
Tariff Details:
-
10% tariff on softwood timber and lumber imports.
-
25% tariff on kitchen cabinets, bathroom vanities, and wooden furniture.
-
Beginning January 2026, these rates will rise to 30–50% unless trade agreements are reached with key partners.
The decision was made under Section 232 of the Trade Expansion Act (1962) after the Commerce Department determined that heavy reliance on imports threatened U.S. national security and domestic industry capacity.
Global and Domestic Impact
-
Canada, the largest supplier of softwood lumber to the U.S., is expected to be hit hardest, potentially sparking trade retaliation.
-
Construction and housing industry experts warn that tariffs could raise the costs of building materials, furniture, and home renovations.
-
Industry groups and the U.S. Chamber of Commerce have criticized the move, warning of inflationary effects on consumers.
Why This Matters
-
The YouTube settlement highlights Trump’s ongoing influence in the battle between political figures and Big Tech platforms.
-
The lumber tariffs reinforce his “America First” economic strategy, aimed at protecting U.S. manufacturers but with possible global trade consequences.
-
Both stories reflect Trump’s dual strategy of challenging powerful corporations while using trade policy as leverage in global negotiations.
প্রলোভনে উ/ত্ত্য/ক্ততা, রংপুরে বৃদ্ধকে ধরিয়ে দিলেন ভুক্তভোগীর স্বামী
প্রলোভনে প্রতারিত হয়ে রংপুরে বৃদ্ধকে ধরিয়ে দিলেন ভুক্তভোগীর স্বামী।
চাকরির লোভ দেখিয়ে নম্বর, এরপরই শুরু উ/ত্ত্য/ক্ততা
ভুক্তভোগী নারীর স্বামী তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুরো ঘটনাটি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি জানান, রংপুরের খামার মোড়ে কাজের কারণে বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক মহিলার যাতায়াত ঘটে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অভিযুক্ত বৃদ্ধ তাঁর স্ত্রীর কাছে আসেন এবং চাকরির প্রস্তাব দিয়ে মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন।
প্রথমে, ওই নারী মনে করেছিলেন যে ব্যক্তিটি বয়স্ক হওয়ায় নম্বর দিলে বিশেষ কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু নম্বর পাওয়ার পর অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের আসল রূপ প্রকাশ করতে শুরু করেন। ভুক্তভোগীর স্বামী জানান, "সেই বৃদ্ধ প্রতি রাতেই খারাপ প্রস্তাব দিতে থাকে এবং 'তুমি খুব সুন্দর' সহ নানা ধরনের কথা বলে। ভালো চাকরি ও টাকা-পয়সা পাওয়ার কথাও বলে।"
ভুক্তভোগী নারী বিষয়টি গোপন না রেখে দ্রুত তাঁর স্বামীকে সমস্ত ঘটনা জানান। এরপর স্বামী-স্ত্রী দুজনেই স্থানীয়দের সঙ্গে আলোচনা করে অভিযুক্তকে হাতেনাতে ধরার পরিকল্পনা করেন। শেষ পর্যন্ত স্থানীয়দের সহায়তায় ওই বৃদ্ধকে আটক করা হয় এবং তাঁকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
ভুক্তভোগীর স্বামী সকলকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, "এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে এ ধরনের মানুষের ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত এবং তাদের সঙ্গে চাকরি বা বিভিন্ন প্রয়োজনে দেখা করতে যাওয়ার সময় অবশ্যই বিশ্বস্ত একজন পুরুষ মানুষ সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।"
আমাদের জন্য শিক্ষা: নিরাপত্তা আগে
এই ঘটনা আমাদের সমাজে একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়। বয়স বা বাহ্যিক অবস্থা দেখে কারো উদ্দেশ্য বিচার করা ঠিক নয়। বিশেষ করে যখন কেউ চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ব্যক্তিগত মন্তব্য করে বা গোপনীয় তথ্য চায়, তখন আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ:
গোপনীয়তা বজায় রাখুন: অপরিচিত বা সন্দেহজনক কাউকে সহজে আপনার মোবাইল নম্বর দেবেন না। আপনার ফোন নম্বর, ঠিকানা বা অন্য গোপনীয় তথ্য শেয়ার করার আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন। মনে রাখবেন, আপনার নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রকাশ্যে দেখা করুন: চাকরির জন্য কারো সঙ্গে দেখা করতে হলে একটি জনবহুল ও নিরাপদ স্থান বেছে নিন। কখনোই ব্যক্তিগত বা নির্জন স্থানে যাবেন না। জনসমক্ষে দেখা করলে আপনি নিরাপদ থাকবেন এবং অন্যদের উপস্থিতি আপনাকে সুরক্ষা দেবে।
সাহায্য নিন: যদি কোনো হেনস্থার শিকার হন বা অস্বস্তি বোধ করেন, দ্রুত পরিবার, বন্ধু বা পুলিশের সাহায্য নিন। আপনার নিরাপত্তা এবং মানসিক শান্তি নিশ্চিত করা জরুরি। মনে রাখবেন, আপনি একা নন এবং সাহায্য করার জন্য অনেকেই আছেন।
রংপুরের এই ঘটনা নারী সুরক্ষার প্রশ্নে নতুন আলোচনা শুরু করেছে। এই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, নারীদের সুরক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের সবাইকে এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমাদের একসাথে কাজ করতে হবে।
নারীদের প্রতি সহিংসতা এবং হেনস্থার বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে। আমাদের উচিত নারীদের প্রতি সম্মান দেখানো এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া। এই ঘটনা আমাদের সমাজের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ, এবং আমাদের উচিত এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা।
আমাদের উচিত নারীদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে তারা নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে এবং স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। যদি আমরা একসাথে কাজ করি, তাহলে আমরা একটি নিরাপদ সমাজ গড়ে তুলতে পারব।
সুতরাং, আসুন আমরা সবাই মিলে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সচেষ্ট হই। আমাদের সমাজের প্রতিটি সদস্যের উচিত নারীদের প্রতি সহানুভূতি ও সমর্থন প্রদর্শন করা, যাতে তারা নিরাপদে এবং সম্মানের সাথে জীবনযাপন করতে পারে।
পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে বাংলাদেশি তরুণদের লড়াই: এক ভয়ঙ্কর সংকেত!
পাকিস্তানে টিটিপি’র হয়ে বাংলাদেশি তরুণদের লড়াই: এক ভয়ঙ্কর সংকেত
গত ছয় মাসে পাকিস্তানে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হয়ে দুই বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যুর খবর এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। সর্বশেষ গত শুক্রবার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ১৭ টিটিপি সদস্যের মধ্যে মাদারীপুরের ফয়সাল নামে একজন বাংলাদেশিকে শনাক্ত করা হয়। এর আগে এপ্রিলে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে আহমেদ জুবায়ের ওরফে যুবরাজ নামে আরেক বাংলাদেশি নিহত হন।
এই ঘটনাগুলো শুধু পাকিস্তান নয়, বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির জন্যও গভীর প্রশ্ন তুলছে। কীভাবে বাংলাদেশের তরুণরা পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে যুক্ত হচ্ছে?
বাংলাদেশের সাথে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের জঙ্গি নেটওয়ার্কের যোগসূত্র:
![]() |
| Photo: bbc |
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ঘটনা নতুন কিছু নয়। ৯০-এর দশক থেকেই আফগান যুদ্ধ ও আল-কায়েদার মাধ্যমে বাংলাদেশি উগ্রপন্থীদের পাকিস্তান-আফগানিস্তান ঘরানার জঙ্গিবাদের সাথে যোগাযোগ তৈরি হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া নামের সংগঠনের সাথে আল-কায়েদা ও টিটিপির সম্পর্ক থাকার তথ্যও উঠে এসেছে।
বাংলাদেশের পুলিশ জানিয়েছে, টিটিপি’র হয়ে কাজ করা কিছু বাংলাদেশি সৌদি আরব ও দুবাইকে ‘ট্রানজিট রুট’ হিসেবে ব্যবহার করে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে পৌঁছাচ্ছে। জুলাই মাসে আটক হওয়া দুই বাংলাদেশি যুবকও একই পথে গিয়েছিলো বলে অভিযোগ রয়েছে।
কেন তরুণরা জড়িয়ে পড়ছে?
মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন মনে করেন, উগ্রপন্থার এই সংযোগ বহু পুরনো। তার ভাষায়, “আমরা এমনকি ঢাকার বায়তুল মোকাররমের সামনে প্রকাশ্যে মুজাহিদ সংগ্রহের ব্যানারও দেখেছি।” যদিও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারির কারণে বাংলাদেশে এসব তৎপরতা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে, কিন্তু পাকিস্তানে নিহত দুই তরুণের ঘটনা প্রমাণ করে, নেটওয়ার্ক পুরোপুরি বন্ধ হয়নি।
এক্ষেত্রে ধর্মীয় উগ্রবাদী দীক্ষা, ভার্চুয়াল প্রচার, এবং বিদেশে কর্মসংস্থানের ছদ্মবেশে তরুণদের টেনে নেওয়ার মতো কারণগুলো গুরুত্বপূর্ণ।
"বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা"
এই ঘটনার পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান বাড়ানো হয়েছে। তবুও প্রশ্ন থেকে যায়: যদি বাংলাদেশ থেকে তরুণরা এখনও পাকিস্তানের জিহাদি নেটওয়ার্কে যোগ দিচ্ছে, তবে দেশীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কোথায় ফাঁক রয়ে গেছে?
এমন প্রবণতা বাংলাদেশের জন্য শুধু কূটনৈতিক সংকটই নয়, জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। কারণ আন্তর্জাতিক জঙ্গি নেটওয়ার্কে বাংলাদেশি অংশগ্রহণের প্রমাণ বিশ্ব মঞ্চে দেশের ভাবমূর্তিকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করে।
শেষকথা:
পাকিস্তানে নিহত দুই বাংলাদেশির ঘটনা আবারও মনে করিয়ে দিলো যে, উগ্রবাদের শেকড় কেবল ভৌগোলিক সীমানায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক সচেতনতা, শিক্ষাব্যবস্থার ভেতরে সমালোচনামূলক চিন্তা জাগানো, এবং অনলাইন প্রোপাগান্ডা রোধে প্রযুক্তিগত নজরদারি—এসবকে আরও জোরদার করা এখন সময়ের দাবি। না হলে, বিদেশের মাটিতে আরও কতজন ফয়সাল বা জুবায়ের নিঃশব্দে হারিয়ে যাবে, তার নিশ্চয়তা নেই।
Meta Lanuches "Vibes" a new Ai Video Feed for Discovering,Creating,and Remixing Short Clips
Meta Unveils Vibes: A Fresh Way to Discover and Create AI-Generated Videos
Meta Launches Vibes: A New Way to Discover and Create AI-Powered Videos
So, What is "Vibes?"
Reasons for Meta's Interest in AI Video
What This Represents for Creators
Meta's Vibes is an ambitious leap forward in making creating AI generated videos as effortless as taking a picture. Will it be a thriving creative playground or just another shiny new trend? That would depend on the way users—and important part is creators—engage with it over the following months.
একদিনে ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪০ জন ভর্তি
একদিনে ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪০ জন ভর্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ক্রমেই ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৭৪০ জন নতুন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজকের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বছর এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৪২ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় সর্বাধিক রোগী শনাক্ত হয়েছে।
হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ দিন দিন বাড়ছে। শিশু ও প্রবীণ রোগীদের ক্ষেত্রে জটিলতা বেশি দেখা দিচ্ছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
কারণ ও পরিস্থিতি
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের দেশে দীর্ঘ বর্ষা, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত এবং নগর এলাকায় জলাবদ্ধতার কারণে মশার প্রজনন হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতির ফলে, শুধু ডেঙ্গুর সংক্রমণই নয়, বরং চিকুনগুনিয়ার সংক্রমণও দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে, শহরাঞ্চলে যেখানে জলাবদ্ধতা বেশি, সেখানে মশার প্রজনন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। এই পরিস্থিতি জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই, আমাদের উচিত সতর্কতা অবলম্বন করা এবং মশার প্রজনন রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে জনগণকে সচেতন করা এবং মশার প্রজননস্থল পরিষ্কার রাখার জন্য উদ্যোগ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
সরকারি উদ্যোগ
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে, যেখানে তারা জানায় যে, আক্রান্ত রোগীদের দ্রুত এবং কার্যকর চিকিৎসা প্রদান করার জন্য হাসপাতালগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে, রোগীদের চিকিৎসা প্রক্রিয়া দ্রুততর করা হবে, যাতে তারা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হচ্ছে।
এছাড়া, স্থানীয় প্রশাসনকেও মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মশাবাহিত রোগের বিস্তার রোধে স্থানীয় সরকারকে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে, যেমন মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণের মাধ্যমে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আশা করছে যে, রোগের প্রাদুর্ভাব কমানো সম্ভব হবে এবং জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা যাবে। স্বাস্থ্য সুরক্ষার এই উদ্যোগগুলো দেশের জনগণের জন্য একটি নিরাপদ এবং সুস্থ পরিবেশ তৈরি করতে সহায়তা করবে।
পরামর্শ
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সম্প্রতি সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আহ্বান জানিয়েছে। এই আহ্বানের উদ্দেশ্য হলো ডেঙ্গু রোগের বিস্তার রোধ করা এবং জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
প্রথমত, আশপাশে জমে থাকা পানি পরিষ্কার রাখতে বলা হয়েছে। কারণ, মশার প্রজননের জন্য জমে থাকা পানি একটি প্রধান কারণ। তাই, আমাদের উচিত নিয়মিতভাবে আমাদের আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার রাখা এবং জমে থাকা পানির উৎসগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো অপসারণ করা।
দ্বিতীয়ত, বাসাবাড়িতে মশারি ব্যবহার এবং নিয়মিত স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে মশারি ব্যবহার করা অত্যন্ত কার্যকরী। এছাড়া, মশা নিধনের জন্য স্প্রে করা হলে তা আমাদের নিরাপত্তা বাড়াতে সাহায্য করবে।
সবশেষে, ডেঙ্গুর উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে নিকটস্থ হাসপাতালে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো যেমন জ্বর, শরীর ব্যথা, এবং মাথাব্যথা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই নির্দেশনাগুলো মেনে চললে আমরা ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারব।
📌 উপসংহার: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু মোকাবিলার ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি জনসচেতনতাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হাতিয়ার। জনসচেতনতা বৃদ্ধি পেলে মানুষ নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে ডেঙ্গুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে। তাই, সরকারের পাশাপাশি সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের উচিত ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। এইভাবে, আমরা সবাই মিলে ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারব।





